Tuesday 13 October 2015

Child's Asthma #Bangla

অ্যাজমা যখন শিশুদের

সদ্যজাত থেকে বয়োবৃদ্ধ সবারই হাঁপানি হতে পারে। তবে শিশুদের হাঁপানিতে বেশি ভুগতে দেখা যায়। মোট হাঁপানি রোগীর অর্ধেকের বয়স ১০ বছরের মধ্যে। মেয়েদের তুলনায় ছেলেদেরই শিশু বয়সে এই রোগ বেশি হয়। বিশ্বের প্রায় ১০ কোটি লোক শ্বাসনালির সচরাচর সমস্যা অ্যাজমায় আক্রান্ত হয়।

শিশুদের কেন এত বেশি: শিশুদের হাঁপানিতে বেশি আক্রান্ত হওয়ার কারণ হিসেবে মনে করা হয় শ্বাসনালির হাইপার রেসপোনসিভ-নেসকে। আসলে বড়দের তুলনায় শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটা কম। তাই তাদের বার বার রেসপিরেটরি ট্রাক্ট এর সংক্রমণজনিত কারণে সর্দিকাশি হওয়ার প্রবণতা বেশি। কিছু কিছু শিশুর রেসপিরেটরি ট্রাক্ট এর সংক্রমণের ফলে শ্বাসনালিগুলোতে হাইপার ইরিটেবিনিটি দেখা দেয় অর্থাৎ অতিমাত্রার সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। এই ক্রনিক ইনফ্লামেশনের ফলে বাইরে থেকে কোনো কিছু শ্বাসনালিতে ঢুকলেই শুরু হয় সংকোচন এর ফলস্বরূপ হাঁপানি।

উপসর্গ : অনেক শিশুদের প্রায়ই ঠাণ্ডা লাগে অর্থাৎ নাক দিয়ে পানি পড়ে কাশি হয় বিশেষ করে রাতে। আসলে কিন্তু এই লক্ষণগুলো ছোট শিশুদের অ্যাজমার প্রাথমিক লক্ষণ। পরে অবশ্য বড়দের মতো অন্যান্য লক্ষণগুলোও দেখা দেয় । যেমন_ বুকের ভেতর বাঁশির মতো সাঁই সাঁই আওয়াজ, শ্বাস নিতে ও ছাড়তে কষ্ট, ফুসফুস ভরে দম নিতে না পারা।



Dr.San facebook.com/doctorsinfo

How to increase your child's memory #Bangla

শিশুর স্মরণশক্তি বাড়ানোর উপায়

# ছোট শিশুদের জন্য মায়ের দুধ, মায়ের দুধ শিশুর স্মরণশক্তি বৃদ্ধির জন্য এর বিকল্প আর কিছুই নেই। এটা আল্লাহর নেয়ামক।
# কিশোর-কিশোরীদের জন্য পুষ্টি ও সুষম খাদ্য শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য একান্ত দরকার । অনেক টিনএজ মেয়েরা ডায়েটিং করে থাকে। এতে স্মরণশক্তি (মেমোরি) বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অন্তরায় হতে পারে।
# অনেক গবেষক মনে করেন, বাদাম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে সকালে খাওয়ানো যেতে পারে।
# তাজা/ফ্রেস ফলমূল যেমন : আম, পেঁপে, পেয়ারা, তরমুজ ইত্যাদি বেশি বেশি খাওয়ানো উচিত।
# শিশুর আয়রণ ও জিংক ঘাটতি থাকলে স্মরণশক্তির সমস্যা থাকতে পারে। সেদিকে খেয়াল রেখে জিংক ও আয়রন চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে খাওয়ানো যেতে পারে।
# ওমেগা ও ফ্যাটি এসিড বুদ্ধি ও স্মরণশক্তি সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে বলে বিশ্বাস করা হয় অতএব ওমেগা এগুলো বেশি খাওয়ানো উচিত।
ব্রিটেনে একটি গবেষণায় দেখা গেছে কম মনোযোগী বাচ্চাদের (Fish Oil) খাওয়ানোর পর তাদের বিহেভিয়ার ও স্কুল Performance এর উন্নতি হয়েছে।
তাই এগুলো পরিমাণে সামান্য কম, ভাত+সবজি+মাছ খাওয়াই ভালো।
# ঘুম : পরিমিত ঘুম খুবই দরকার। এইজন্য পরীক্ষার আগে সারারাত জেগে পড়ার কোনো যৌক্তিকতা আছে বলে মনে হচ্ছে না। রুটিনমাফিক পড়াই উত্তম। পড়ার পর বিশ্রাম স্মরণশক্তি বাড়ায়। অর্থাৎ ঘুম স্মরণশক্তি বাড়ায়।
# ব্যায়াম : ব্যায়াম স্মরণশক্তি বাড়ায়। বড় বড় করে বাচ্চাকে শ্বাস নিতে বলুন। পেটভরে শ্বাস তাতে ব্রেনের থিটা ওয়েব বেশি হবে। ব্রেনে অক্সিজেন বেশি সঞ্চালন হবে। স্মরণশক্তি বাড়বে।
# চুইংগাম : সুগার ছাড়া চুইংগাম চিবাতে পারে এতে কিছুক্ষণের জন্য; ব্রেনে অক্সিজেন সঞ্চালন বেশি হতে পারে।
# যদি খুব টেনশন লাগে তাহলে নিয়মিত মেডিটেশন করা যেতে পারে।
# পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হলে প্রয়োজন পড়াশুনা বেশিদিন মনে রাখা এবং বেশি সময় স্মরণ থাকা।

প্রত্যেক পিতামাতার উচিত

# কফি, কেনডি ও Drink না খাওয়াই ভালো খেতে দিন পরিমিত পরিমাণে।
# ছোট ছোট শিশুদের বলুন, এই ছড়াটা মনে রাখতে পারলে এই উপহারটা পাবে।
# আত্মবিশ্বাস : আমি পারবো- এই ধারণা শিশুকে আরো সামনে নিয়ে যেতে উৎসাহ জোগাবে।
# সময় করে দেয়া : এতোটুকু সময়ে এই পরিমাণ পড়বে এই জন্য টাইমবক্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
# রিপিট : মনে মনে ওই পড়াটা আবার স্মরণ করা।
# শিক্ষণ প্রদ্ধতি : স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির প্রধান শর্ত হলো শিক্ষণ। শিশুকে যতোটুকু পড়াবেন তা যেন শিশু বুঝে বুঝে পড়ে এবং পড়ার সঙ্গে সম্পৃক্ততা থাকে এমন কিছু মিলিয়ে উদাহরণ দিয়ে কোনো ক্ষেত্র তৈরি করে পড়ানো উচিত।
# ছন্দ ও সুর করে পড়া ভালো।
# আবৃত্তি করে পড়া : মৃদু জোরে জোরে পড়লে দুটি ইন্দ্রীয় কাজ করে থাকে বিধায় মনোযোগ বেশি থাকে শিশুর জন্য এটি দরকারি।
# রুটিন প্রদ্ধতি : প্রতিদিন নিয়মিত পড়লে খুব অল্পতে পরীক্ষার প্রস্তুতি হয়ে যায়।
# পরীক্ষার আগে অনেক মানসিক চাপ থাকে এই চাপের কারণে পড়া শেষ হয় না অতএব রুটিনভাবে পড়া উচিত।
# বিশ্রাম : একটানা দীর্ঘ সময় পড়ার পর মাঝখানে একটু বিশ্রাম নেয়া ভালো। তাতে আবার পূর্ণ শক্তি পাওয়া যায়।
# জবারবি করা : পড়ার পর, মাঝখানের থেকে প্রশ্ন করতে হবে কি পড়লাম।



Dr.San facebook.com/doctorsinfo

Saturday 26 September 2015

How to make ur teeth white ⬇⬇⬇⬇

দাঁত সাদা বানাবেন যেভাবে

বেকিং সোডা
নিয়মিত ব্রাশ করার পরও যদি দাঁতের কালচে বা লালচে ভাব দূর না হয়, তাহলে মাঝে মধ্যে অল্প পরিমান বেকিং সোডা দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করুন। দেখবেন কেরামতি ফলে গেছে। বেকিং পাউডারের সঙ্গে একটুখালি লবণ মিশিয়ে নিলে আরও ভালো ফল পাবেন।

কাঠ কয়লা
কাঠের কয়লা দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়। তবে তা যেন জীবাণুমুক্ত থাকে সে বিষয়ে খেয়াল রাকতে হবে। কয়লা মিহি গুঁড়া করে নিয়ে দাঁত মাজতে হবে, না হলে মাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

এক চিমটি লবণ ও কয়েক ফোঁটা লেবু দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়। কমলার খোসার ভেতরের অংশও সমান কার্যকর। আপেল সিডার ও সাদা ভিনেগার দাঁত সাদা করতে পারে।

দাঁতের হলদে ভাব দূর করবে কিছু খাবার এবং কয়েকটি নিয়ম মানলেই আপনার দাঁত থাকবে সাদা ও ঝকঝকে। আসুন জেনে নেই সেই খাবারগুলো ও নিয়মগুলো সম্বন্ধে-

◘ বিশেষ করে আপেল এবং স্ট্রবেরিতে রয়েছে ম্যালিক অ্যাসিড যা দাঁত সাদা করার একটি চমত্‍কার প্রাকৃতিক উপাদান। নিয়মিত ফল খেলে দাঁতে সহজে দাগ পড়ে না বা হলদেটে হয় না।

◘ সবজি গাজর, সবুজ শাক এবং ব্রকোলির মতো সবজি দাঁত থেকে দাগ দূর করতে সাহায্য করে। সালাদে গাজর খান নিয়মিত। এতে যেমন দাঁত ভালো থাকবে, তেমনি গাজর থেকে পাবেন প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন তথা ভিটামিন এ, যা আপনার চোখ, ত্বক ও চুল রাখবে সুস্থ।

◘ শুকনো ফল ড্রাই ফ্রুট বা শুকনো ফল যেমন কিশমিশ দাঁত সাদা রাখতে সাহায্য করে।

◘ চিনি ছাড়া চুয়ুংগাম চিনি ছাড়া চুয়িংগাম দাঁতের দাগ দূর করার একটি চমত্‍কার উপায়। এটি দাঁতকে সাদা রাখতে সাহায্য করে।

◘ দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা দাঁতের জন্য খুবই জরুরি। এছাড়া দুগ্ধজাত খাবার, যেমন দই এবং পনির দাঁতের এনামেল বজায় রাখতে সাহায্য করে। যে নিয়মগুলো মেনে চললে দাঁত থাকবে সাদা ও জকঝকে

◘ ব্রাশ করার আগে ভালো মানের কোন টুথপেস্টের সঙ্গে যোগ করুন ১ চামচ বেকিং সোডা ও আধা চামচ পানি। তিনটি উপাদানই একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর ব্রাশ করুন। সপ্তাহে দুই দিন এভাবে ব্রাশ করলে দেখবেন আগের চেয়ে ঝকঝকে হতে শুরু করেছে দাঁত।

◘ প্রাকৃতিক উপায়ে কলার খোসা দিয়েও দাঁত সাদা করতে পারেন। যেমন একটি কলার খোসা ছাড়িয়ে ভেতরের অংশটা দাঁতে ঘষুন। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে কুলি করে ফেলুন এবং দেখুন দাঁতের অনেকটাই হলদে ভাব দূর হয়েছে। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।

◘ অলিভ ওয়েলও দাঁত সাদা করার ক্ষেত্রে দারুণ কার্যকর। সামান্য তুলোর মধ্যে ৩ থেকে ৪ ফোঁটা অলিভ ওয়েল নিয়ে দাঁতে ঘষুন। এরপর ব্রাশ করে দেখন সুন্দও লাগছে।

◘ স্ট্রবেরির সঙ্গে সামান্য পরিমানে বেকিং সোডা মিশিয়েও দাঁতে ঘষতে পারেন। এই পেস্ট দাঁত সাদা করতে সহায়তা করে। তবে মাসে একবারের বেশি ব্যবহার করা ঠিক হবেনা।



Dr.San facebook.com/doctorsinfo